বেশ কিছুদিন আগের কথা চাঁদগা থানার সামনে বেশ কয়েকদিন পর পর পাঁচ,সাত, দশ জন লোক দাঁড়িয়ে বিভিন্ন আলাপ আলোচনা করতো এই প্রতিবেদক তাদের কথোপকথন দেখে তাদের পাশে গিয়ে দাঁড়িয়ে থেকে আলোচনা শুনেন। তাদের আলোচনায় ফুটে উঠে এসেছে বাবু পুলিশ উনি কোথায়
উনি হলে আমরা কথা বলতে পারতাম নির্ভয়ে, উক্ত কথা শোনার পর এই প্রতিবেদক সকলকে পরিচয় দিয়ে জানতে চান বাবু পুলিশ কে, কি তার পরিচয় জনগণের জন্য কি করেছে সে, একে একে বেশ কয়েক দিন বিভিন্ন লোকের সাথে এই বিষয়ে কথা হলো।
কে এই বাবু পুলিশ
বাংলাদেশ পুলিশের চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকার চাঁদগা থানায় কর্মরত থাকাকালীন নিজ গুনে ও অর্পিত দায়িত্ব সঠিক সুন্দরভাবে পালনের ক্ষেত্রে যার ভূমিকা ছিল নিরলস যিনি ছিলেন সদালাপী মিষ্টভাষী পরোপকারী, সাধারণ জনগণকে বুঝাইতে সক্ষম হয়েছিলেন যে পুলিশেই হলো প্রকৃত জনগণের বন্ধু, যার নিকট ধনী-গরীব পথচারী অসহায় তাঁতি জেলে মুছি কামার,, ছিলনা কোন ধর্মের ভেদাভেদ সকল প্রকার মানুষকে ভালবেসে বুকে টেনে নিয়ে বসিয়েছিলেন পাশে। শুনতেন তাদের দুঃখ সুখের কথা এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করে নিতেন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা।
তিনি হলেন বর্তমান কর্মরত নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানার সেকেন্ড অফিসার জনাব বিমল কান্তি দেব
যাকে আজও খুঁজে বেড়াচ্ছে চানগাঁ থানার সাধারণ মানুষ
বিপদে-আপদে দাঙ্গা-হাঙ্গা মহামারী দুর্ভিক্ষ জাতির যেকোনো ক্রান্তিলগ্নে, পুলিশের ভূমিকা প্রশংসনীয়।
আবার চাঁদাবাজি সন্ত্রাসী টেন্ডারবাজি মাদক কারবারি চোরাচালানী, জুলুমবাজদের এক নাম্বর দুশমন হলো বাংলাদেশ পুলিশ।
বাংলাদেশ পুলিশও যে তাঁদের হৃদয় উজাড় করে জন-সাধারনদের ভালো বাসতে পারে তা দেখিয়ে দিয়েছে জনগনের পরম বন্ধু বাংলাদেশ পুলিশের বায়জিদ থানায় কর্মরত সেকেন্ড অফিসার বিমল কান্তি দেব
আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে সর্বপ্রথম পুলিশ বাহিনীর সদস্যরাই দেশপ্রেমে আপ্লুত হয়ে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে আত্মোৎসর্গ করেন।
জনগণের জানমাল তথা সার্বিক নিরাপত্তার জন্য পুলিশ ২৪ ঘণ্টা দায়িত্বে নিয়োজিত থাকেন।
একমাত্র পুলিশই জনগণকে সরাসরি সেবা প্রদান করতে পারেন, যা কিনা অন্য কোন বাহিনীর পক্ষে সম্ভব নয়।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ,ঘূর্ণিঝড়,মহামারী মোকাবেলায় সবার আগে পুলিশকেই পাওয়া যায়।
পারিবারিক,সামাজিক তথা রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার দায়িত্ব একইসঙ্গে শুধু পুলিশকেই পালন করতে হয়।
রাস্তায় যানজট নিয়ন্ত্রণ এবং সড়ক দুর্ঘটনায় সবার আগে পুলিশকেই জনগণ কাছে পান।
পুলিশ জন্মলগ্ন থেকেই জনগণকে বন্ধু ভাবছে, আর জনগণের ভালবাসা পাওয়ার জন্য প্রাণান্তর চেষ্টা করছে। প্রশিক্ষণ থেকে অবসর পর্যন্ত দাবি করছে, পুলিশ জনগণের বন্ধু। জনগণের জানমাল তথা সার্বিক নিরাপত্তার জন্য পুলিশ ২৪ ঘণ্টা দায়িত্বে নিয়োজিত থাকেন।মানুষের শেষ ভরসার আশ্রয়স্থল এখনও বাংলাদেশ পুলিশের দরজা। নাগরিক সভ্যতাকে সমুন্নত রেখে রাষ্ট্রে বসবাসরত শান্তিপ্রিয় জনগণের জন্য একটি সুরক্ষিত সভ্য সমাজ নিশ্চিত করতে পুলিশ বাহিনীকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বিরামহীনভাবে কাজ করতে হয়। পুলিশ বাহিনীর কর্মকান্ড পরিচালিত হয় বাহিনীর নিজস্ব অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলাকে ভিত্তি করে। এই বাহিনীর প্রশিক্ষিত জ্ঞান আহরণ করেই পুলিশ সমাজের শান্তিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করে।
একমাত্র পুলিশই জনগণকে সরাসরি সেবা প্রদান করতে পারেন, যা কিনা অন্য কোন বাহিনীর পক্ষে সম্ভব নয়।পুলিশই মানবতার ফেরিওয়া জয় হোক এই মানবতার ফেরিওয়ালা পুলিশ বাহিনীর গর্বিত পুলিশ বিমল কান্তি দেবের, দেশ ও মানুষের কল্যাণের জন্য পুলিশ সর্বদা জনগনের পাশে আছে এ বিষয়ে কথা বললে বিমল কান্তি দেব বলেন আমি যতদিন বাঁচবো সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ সৈনিক হয়ে বাঁচবো,আমার জীবন চলে যেতে পারে অন্যায়ের নিকট আমি মাথা নত করবো না। যেকোনো বিপদে-আপদে গরীব ও অসহায় মানুষের পাশে থাকব, ক্ষুধার্ত ব্যক্তিকে প্রয়োজনে আমার পারিশ্রমিক / বেতনের টাকা দিয়ে খাওয়াবো ।
খুবই সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত দেশের এই ক্রান্তিকালে আপনার/ আপনাদের কর্মের কথা জাতি চিরদিন স্বরন রাখবে। বর্তমান মহামারীর করোনার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি সকলের উদ্দেশ্যে বলেন, সরকারের সকল নিয়ম বিধি ববাঁচুন অন্যকে বাঁচান বাঁচুন অন্যকে বাঁচান।
তদুপরি
আল্লাহ যেন আমাদের সকলকে সুস্থ ও ভালো রাখেন।