নওগাঁর মান্দা উপজেলার নুরুল্যাবাদ ইউনিয়নের ধর্ষন চেষ্টার বিচারের টাকা দুই ইউপি মেম্বার ভাগবাটোয়ারা করেছে বলে জানা গেছে। স্হানীয় এলাকাবাসী ও প্রর্থক্ষদুষিরা জানান দুই ইউপি সদস্য গোপনে অাত্তাত করে ধর্ষণের চেষ্টা করা গ্রাম্য সালিশের মাধ্যমে প্রায় ৪০ হাজার টাকা দুই ইউপি মেম্বার মোসলেম উদ্দিন ও খুরশেদ অালম বিচারের টাকা ভাগবাটোয়ারা করে নিয়েছে। এ ঘটনায় নারী নির্যাতন দমন আইনে মামলা হওয়ার কথা থাকলেও দুই ইউপি মেম্বার গ্রাম্য সালিশ করে অভিযুক্ত অাকবোর অালীর বাবার কাছ থেকে প্রায় ৪০ হাজার টাকা লেনদেনের মাধ্যে অাকবরের সাথে মিওছাল করার জন্য জোর পুর্বক ভয়ভিতি দেখিয়ে অাকবরের সাথে মিলমেশ করে দেয় বলে জানা গেছে।
এ ব্যাপারে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা জানান, ছেলে ও মিয়ে নিজেদের অাত্তিওতার লেশ থাকায় স্হানী ছেলেপেলেরা এই বিচার সর্মপুন করেছেন। এ ব্যাপারে নওগাঁ জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি জানান, ‘এ ধরনের বিচার সালিশের এখতিয়ার স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, সমাজপতি বা ইউনিয়ন পরিষদের নেই।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে অযোগ্য, যদি কেউ তা করে থাকে তাহলে তারা আইনবিরোধী কাজ করেছেন।’ ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার নুরুল্লাবাদ ইউনিয়নের দক্ষিন নুরুল্লাবাদ গ্রামের পেশকার এর স্ত্রী রজিনার,, এই ঘটনাটি ঘটিছে একই গ্রামের সিরাজের ছেলে অাকবোর অালী বলে জানাগেছে।
উপজেলার নুরুল্লাবাদ ইউনিয়নের ভুক্তভোগী পরিবার জানান ২ ইউপি সদস্য
ভয়ভিতি দেখিয়ে এই বিচার করে দেয়।
এ ব্যাপারে দুই ইউপি সদস্য সলিশের বিষয়টি স্বীকার করে তারা বলেন জরিপনার টাকার কথা অসিকার করে মেয়েটির পরিবারিক ভাবে মিমাংশা করে দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা মোজাফ্ফর হোসেন জানান,থানায় এখন পর্যন্ত কোন অভিযোগ অাসেনি অভিযোগ পেলে প্রয়োজনী ব্যবস্তা নেওয়া হবে।