বাগেরহাট অফিস ঃচিতলমারী উপজেলার ঘোলা গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তানদের নামে অর্ধশতাধিক মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে এলাকার ভূমি দস্যু রাজিয়া বেগম
ও সাঙ্গরা।
অভিযোগ সূত্রে প্রকাশ ঘোলা গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা ইকবাল হোসেন এর মৃত্যুর পর এলাকার কুচক্র মহল এর ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে ভূমি দস্যু রাজিয়া বেগমকে দিয়ে অর্ধশতাধিক মিথ্যা মামলা দায়ের করায় অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে ঐ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার।বাগেরহাট পুলিশ সুপার,মাননীয় প্রধান মন্ত্রী,মাননীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী,মাননীয় মুক্তিযোদ্ধা বিষয় মন্ত্রী, মাননীয় সংসদ সদস্য,বাগেরহাট-১, মহা পুলিশ পরিদর্শক (আইজিপ),উপ মহাপরিদর্শক,খুলনা রেঞ্জ খুলনা,জেলা প্রশাসক বাগেরহাট, উপজেলা নির্বাহী অফিসার চিতলমারী,থানা অফিসার ইনচার্জ চিতলমারী থানা বরাবর লিখিত অভিযোগে প্রকাশ বাবা দাদার পৈত্রিক সম্পদ রক্ষা করতে বাগেরহাট দেওয়ানী আদালতে ১০৯/১৭ নং মামলা করায় ক্ষিপ্ত ঐ এলাকার ভূমি দস্যু ও সার্থন্নেশী মহল।
চরিত্রহীন সুরূপসী রাজিয়া বেগমকে সামনে রেখে তার বাধিত্বে অর্ধশতাধিক মিথ্যা মামলাও দায়ের করেছে ঐ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান ও তাঁর স্ত্রীর নামে।গত বি,এন,পি সরকারের আমলে মুক্তিযোদ্ধার বাড়ি ঘর দখল করতে ঘাড় ধরে ঐ পরিবারের সকলকে বাহির করে দেয়।নিরুপায় হয়ে ঐ পরিবার চট্টগ্রাম ২০/২৫ বছর যাবত দিন যাপন করে।বাংলাদেশ সরকারের মুক্তিযোদ্ধা বান্ধব সরকার মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর ঐ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার দেশে বাড়ি ফিরে এসে তাদের ঘর বাড়িতে বসবাস করতে থাকে।
বাড়ির ঘর সহায় সম্পদ দখল করায় বিঘ্ন ঘটায় আবারও মিথ্যা মামলার ষড়যন্ত্রে মেতে ওঠেছে এলাকার ভূমি দস্যু রাজিয়া বেগম সহ তার সাঙ্গপাঙ্গরা।এলাকাবাসী ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবার সূত্রে জানাগেছে কয়েকবার বাড়ি ও তাদের জমি জমা দখল করতে আশায় ভূমি দস্যুদের সঙ্গে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে তারা।অভিযোগকারীনী আম্বিয়া বেগম জানান চরিত্রহীন সুরূপসী রাজিয়া বেগম কিভাবে লোক জন ম্যানেজ করে তা উনার জানা নেই।এ ব্যাপারে রাজিয়া বেগমের কাছে জানার চেষ্টা করলে তাকে খুঁজেপাওয়া যায় নাই।