রাজধানীর শাহজাহানপুরের বাগিচায় মিন্টু নামে এক ভবন মালিকের বাসায় চাঁদা দাবি করে রিফাত, সাইফুল ও তাদের সহযোগীরা। মিন্টু চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাকে শান্তিনগর লুৎফা একাডেমীতে ধরে নিয়ে যায় রিফাত। সেখানে মিন্টুকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে রিফাত ও সাইফুলরা। পরে আবার মিন্টুর বাগিচার বাসায় গিয়ে ভাংচুর চালায় সাইফুল সহ তার সন্ত্রাসী বাহিনী। মিন্টু শাহজাহানপুর থানায় চাঁদাবাজির ব্যাপারে অভিযোগ করলে পুলিশ তদন্ত করে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় সাইফুল ও জুয়েল কে গ্রেফতার করে। রিফাত ও তার অন্য সহযোগীরা পলাতক আছে বলে জানা যায়। এলাকাবাসী জানায় রিফাত হত্যা মামলা সহ অসংখ্য মামলার আসামি। চাঁদাবাজি ও মাদক ব্যাবসা ই তার মূল পেশা। ৫/৬ দিন আগে একটি হত্যা মামলায় জামিনে বের হয়ে এসে রিফাত আবার শাহজাহানপুর ও শান্তিনগর এলাকায় চাঁদাবাজি শুরু করেছে। রিফাত নিজেকে যুবলীগ নেতা পরিচয় দিয়ে এই সকল অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে বলে কেউ রিফাতের ব্যাপারে সহজে মুখ খুলতে রাজি হয় না।