মাছ কাটায় ব্যস্ত মাছ কাটার চিংসুওয়ে মারমা

রাজস্থলী বাজারে মাছ কাটিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছে -চিংসুওয়ে মারমা”

চাইথোয়াইমং মারমা  : সরকারে নির্দেশে সাগরে রয়েছে মাছ ধরার উপর নিষেধাজ্ঞা অারোপ। সারা দেশে করোনা মহামারী ও চলছে লকডাউন পরিবার পরিজন নিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে তার। দিন মজুরের কাজ করে  কোনো ভাবেই সংসারে  অভাব দুর হচ্ছিল না। এক সময় পেশা হিসেবে তিনি বেছে নেন মাছ কাটা। কিন্তুু বাজারে একই চিত্র, নেই তেমন বড় মাছ। মাছ কাটা কে পেশা হিসেবে নিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছে এ রাজস্থলী বাজারে দুইটি পরিবার।
মঙ্গলবার ও বুধবার ২৫/২৬ তারিখ রাজস্থলী উপজেলার, রাজস্থলী বাজারের মাছ কাটার পেশায় জরিত ২ দোকানের ২ জনের সাথে কথা বলে জানা গেছে, বড় অনুষ্টানের জন্য কেউ মাছ কিনলে ঐ মাছ চাহিদা অনুযায়ী তারা কেটে পিচ করে দেন। প্রতি কেজি মাছ কাটার জন্য নেওয়া হয় ১০ টাকা কিংবা এর কম। রাজস্থলী উপজেলার  বাঙ্গালহালিয়া ও রাজস্থলী বাজারে প্রতিদিন চট্রগ্রাম জেলার রাঙ্গুনিয়া উপজেলার মরিয়ম নগর চৌমুহনী থেকে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ এখানে অাসে।
উপজেলার মানুষ পাহাড়ী বাঙ্গালী ছোট বড় যে কোনো অনুষ্টানের জন্য মাছ বাজার থেকে কিনে থাকেন।  মাছ কেনার পর ক্রেতারা মাছ গুলো কাটায় তাদের কাছ থেকে। অনেক ক্রেতা বাড়ীতে মাছ না কেটে বাজার থেকে কেটে নিয়ে যান। তবে বেশী মাছ কাটলে কেজিতে কিছু টাকা কম নেয় মাছ কাটারা। মাছ কাটার কাজে জরিত,চিংসুওয়ে মারমা ও সোনামন তনচংগ্যা  বলেন, মাছ কেটে প্রতিদিন, ৩০০/৪০০ টাকা পর্যন্ত অায় হয়। তাদের ছেয়ে খরচ টা একটু বেশি।
তাদের বাজারের হাসিল পর্যন্ত দিতে হয়। এর মধ্যে অাগের মত মাছ অাসে না বাজারে। সরকারের নির্দেশে সাগরে মাছ ধরার উপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। করোনা লগডাউনে টানা টানি করে সংসারের খরচ চালাতে হচ্ছে অামাদের। ফলে পরিবার পরিজন নিয়ে খুব কষ্টে দিনপার করছি। অামরা সরকারের কাছে সাহায্য সহযোগিতার প্রত্যাশা করি।  রাজস্থলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার বলেন, তাদের কোন সমস্যা হলে দ্রুতগতিতে জানানোর জন্য বলেন।তিনি তাদের দাবী সরকারে নিকট জানানো হবে বলে জানান।