নীরব ঘাতক ভাইরাস স্ব-ঘোষিত কানুনগো ফজলুর ঈদের বাজারে ধ্বস ( পর্ব 2)

আব্দুল কাদের- রাঙ্গামাটি জেলার রাজস্থলী উপজেলার শফিপুর গ্রামের ফজলুল হক, পিতা মৃত বাবর আলী, পাহাড়ি ও বাঙ্গালীদের মধ্যে বিদ্বেষ সৃষ্টিকারি ভয়ঙ্কর , বুহুরুপি প্রতারকের কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে উপজেলা প্রশাসন, বাঙ্গালহালিয়া বাজারের সীমানার জায়গা পরিমাপে দখল করিয়া দেওয়ার চুক্তিতে আবদ্ধ হয় সিন্ডিকেট চক্র সামশু, মুছার সাথে। বিনিময়ে বড় অংকের টাকা পাবে। এই আশায় কোমর বেঁধে নেমেছিল স্ব-ঘোষিত কানুনগোর সহচর বাবর আলী। শেষ পর্যন্ত চুক্তি রক্ষা করতে না পারাই ঈদের বাজার জমজমাট হলনা ফজলুর। তাদের মধ্যে কথা ছিলো যে কোন উপায়ে বাজার সীমানার জায়গা পরিমাপ করে বুঝিয়ে দিবে সিন্ডিকেট চক্রকে বিনিময় অর্জিত অর্থ দিয়ে কুরবানীর গরু/ছাগল ক্রয় হবে।
কিন্তু সেই চুক্তি আর রক্ষা করতে পারলনা। রাঙ্গামাটি জেলার সরকারি কানুনগো এসে উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাজস্থলী এর সম্মুখে উক্ত জায়গা সঠিক বাভে পরিমাপ করেন এবং স্ব-ঘোষিত ফজলু কানুনগোর ছলচাতুরি প্রকাশিত হল। ইহাতে ক্ষুদ্ধহল সিন্ডিকেট চক্র। ছলচাতুরি করে অবৈধ উপার্জন সম্বভ হলনা আমিনদ্বয়ের।
বঞ্চিতহল বড় অংকের উপঢৌকন থেকে। ১৪/০৭/২০২১ইং তারিখ বিষয়টি আমলেনিয়ে স্বরে জমিনে উপস্থিত হলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার শেখ ছাদেক,ও অফিসার ইনচার্জ চন্দ্রঘোনা থানা। তাহারা জায়গার পরিমাপ মাপযোগ করে সুন্দর ভাবে বাজার সীমানায় পিলার পুতে দিলেন। অনেকদিনের দ্বন্দ্ব হলো নিরসন ইহাতে সবাই খুশি।
পরবর্তী ধাপে কি হবে? প্রশ্ন জনমনে। বাঙ্গালহালিয়া বাজারের ডা: আ: মোনাফকে খাঁস জায়গা রেকর্ড বলে বুঝিয়ে পরিমাপকরে দিয়ে ছিল ফজলু।
এই স্ব-ঘোষিত কানুনগোর কথায় জায়গার উপরে অনেক অর্থ ব্যায় করে মাটি ভরাট করলেন ডা: মোনাফ। শেষ পর্যন্ত প্রশাসনের হস্তক্ষেপে দেখাগেল জায়গাটি খাঁস খতিয়ানের অন্তর্ভূক্ত।
ক্ষতিগ্রস্থ হল ডা: মোনাফ। শফিপুর গ্রামের জাহাঙ্গীর টিলার জনৈক ব্যক্তির দখলীয় এবং আবেদীত জায়গা ফজলু কানুনগো বিক্রি করে দিলেন অন্যের কাছে। ইতি পুর্বে রুপান্তর বাংলায় ভূয়া কানুনগো ফজলু হকের দুর্নীতি ও অবৈধ ধান্দাবাজির সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায় জনগন মুখ খুলতে শুরু করেছে পত্রিকা অফিসে ফোন দিয়ে মতামত প্রকাশ করছেন সেই সব বিষয় নিয়ে আসছে সংবাদ আগামী সংখ্যায়।