জানা গেছে, ব্রহ্মপুত্র, যমুনা, জিঞ্জিরাম নদ-নদীর পানি বাড়ায় উপজেলার পৌরশহর, চুকাইবাড়ী, চিকাজানি, বাহাদুরাবাদ, হাতিভাঙ্গা, চর আমখাওয়া ইউনিয়নসহ ৮টি ইউনিয়নের নদী র্তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল ও দুর্গম চরাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। উপজেলার চুকাইবাড়ী ও চিকাজানি ইউনিয়নের আংশিক এলাকার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পরেছে। দেওয়ানগঞ্জ
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা পরেশ চন্দ্র দাস জানান, পানি বৃদ্ধি থাকায় উপজেলার ১ হাজার ৮০ হেক্টর জমির রোপা আমন ও বীজতলা পানির নিচে নিমজ্জিত রয়েছে। পানি বৃদ্ধি থাকায় উপজেলায় প্রায় ১০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) পানি পরিমাপক (গেজ রিডার) আবদুল মান্নান জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় যমুনার পানি ১৪ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপদসীমার ৪৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে নদীর তীরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে, পানি বৃদ্ধি অব্যাহত আছে। এতে আরও নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। নদনদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়া বিভিন্ন স্থানে ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। দেওয়ানগঞ্জ সানন্দবাড়ি রাস্তার সবুজপুরে পাকা রাস্তা ভেংগে যাচ্ছে। জরুরী ব্যবস্থা নেযার জন্য এলাকাবাসীর জোর দাবি।