পেকুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কঠোর হুশিয়ারী – অপরাধীরা দিশেহারা,,.জনমনে স্বস্তি

শাজাহান—রুপান্তর বাংলা কক্সবাজার জেলার পেকুয়া থানায় সদ্য যোগদানপ্রাপ্ত ওসি মোঃ ফরহাদ আলী-সাহেব তার থানা বেষ্টনীর অন্তরালে যত মানুষ রয়েছেন, তাদের প্রত্যেকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। পেকুয়া থানায় যোগদানের সঙ্গে সঙ্গেই তিনি তার অধীনস্থ সকল পুলিশ সদস্য ও পুলিশ অফিসারদেরকে সততা, ন্যায়নিষ্ঠা ও বিচক্ষণতার শহীদ অর্পিত দায়িত্ব সুন্দর ও সঠিক ভাবে পালন করার জন্য কঠোরভাবে নির্দেশ প্রদান করেন,তিনি আরও বলেন কোনো অন্যায় অনিয়ম ও দুর্নীতি সহ্য করবেন না, থানায় আগত সকল ব্যক্তিদের সঙ্গে হাসিমুখে কথা বলতে হবে আগত লোক কখনো কোন বিষয় নিয়ে কমপ্লেন না করে তাদেরকে বুঝাইতে হবে আমরা তাদের প্রকৃত বন্ধু, তবে সন্ত্রাসীদের জন্য আমরা যম। ওসি ফরহাদ আলী অধীনস্থ সকল সৈনিকদের কে নিয়ে প্রতি সপ্তাহে একদিন আইনশৃঙ্খলা উন্নয়নে প্রত্যেকের মতামত গ্রহণ করেন। মদ গাঁজা ও ইভটিজিং প্রতিরোধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেন। তিনি বলেন শ্রদ্ধেয় পুলিশ সুপার স্যার, চট্টগ্রাম বিভাগীয় ডিআইজি স্যার সহ সম্মানিত আইজি মহোদয় স্যারের দিকনির্দেশনা আমরা সকলে অক্ষরে অক্ষরে পালন করার চেষ্টা করব । নিজ কর্মগুণে ইতোমধ্যে তিনি প্রশংসার ও দাবিদার হয়েছেন সর্বমহলে।সাধারন মানুষ যাতে আর হয়রানি না হয়,সেজন্য তার নানান আয়োজন।যোগদানের শুরুতেই তিনি বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে সম্পৃক্ত বিভিন্ন মামলার, আসামী সহ মাদক কারবারিদের গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছেন।তিনি বিট পুলিশিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে গিয়ে সকলের অবগতির জন্য মাইক দিয়ে জানিয়ে দেন-আর কোন হয়রানি নয়,এখন থেকে বড় ধরনের অপরাধ সংগঠিত হওয়ার পুর্বেই আমাকে অবগত করুন। আমি আমার নিরলস প্রচেষ্টায় এগিয়ে যাবো এবং দ্রুত তার সমাধান দিবো। ওসি মোঃ ফরহাদ আলী-আরো বলেন,আমার থানা বেষ্টনীর ভেতর আর কোন শালিশ বানিজ্য চলবেনা,শালীশির নামে মানুষকে হয়রানি করতে দেওয়া হবেনা।