রুপান্তর বাংলা —গতকাল বাংলাদেশ নির্বাচন কর্তৃক দ্বাদশ জাতিয় সংসদ নির্বাচনের তফসীল ঘোষণায় নির্বাচন কমিশনকে অভিনন্দন জানান । তফসীল অনুযায়ী আগামী ৭ জানুয়ারী ২০২৪ জাতীয় সংসদের দ্বাদশ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনে সকল রাজনৈতিক দলকে অংশ গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়। ক্ষমতা গ্রহণের জন্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের অপরিহার্য। নির্বাচন বয়কটের নামে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের কোন অর্জন সাধিত হয় না বরং ক্ষতি হয়। সহিংস রাজনীতি জনমনে ভয়ভীতি তৈরী করে যা গণতান্ত্রীক রীতিনীতি পরিপন্থি ফলে জনগণকে আস্থায় নিয়ে জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করণ সকল রাজনৈতিক দলের একমাত্র উদ্দেশ্য হওয়া উচিত। আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি, বিরোধী রাজনৈক দল সমূহ সরকার পতনের নামে যে সহিংস কার্যক্রম পরিচলনা করছে তাকে কোন ক্রমেই গণতান্ত্রিক রাজনীতির কর্মসূচি বলা যায় না। এধরনের কর্মকান্ড সন্ত্রসি দলের কার্যকলাপ হিসেবে দেশে-বিদেশ স্বীকৃত। ফলে বিরোধী দলকে সন্ত্রাসি কার্যকলাপের নামে জ্বালাও পোড়াও ও মানুষ হত্যার রাজনীতি পরিহার করে নির্বাচনে অংশ নেওয়া অপরিহার্য।
আজ ১৬ই নভেম্বর ২০২৩ বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় সেগুন বাগিচাস্থ স্বাধীনতা হলে শ্রমিক-কর্মচারী পেশাজীবী মুক্তিযোদ্ধা সমন্বয় পরিষদের এক সভায় সভার সভাপতি বীর মুক্তেযোদ্ধা জননেতা শাজাহান খান এমপি এ আহ্বান জানান। সভায় বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল হেলাল মোর্শেদ (বীর বিক্রম), বীর মুক্তিযোদ্ধা এ বি এম সুলতান আহমেদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসাইন, শ্রমিক নেতা মোখলেছুর রহমান, জাহানারা বেগম, লিমা ফেরদৌস, নুরুল ইসলাম, খাদিজা রহমান, মরিয়ম আক্তার, শিরিন শিকদার, এম.এ কাশেম, বাহারানে সুলতান বাহার, বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ আজহার হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা এ.এস.এম. মুজিবুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলী আজম, বীর মুক্তিযোদ্ধা শাজাহান আলী প্রমুখ ।
সভায় জননেতা শাজাহান খান বলেন, সম্প্রতি সময়ে গার্মেন্টস শ্রমিকদের মজুরী বৃদ্ধির আন্দোলনকে পুজি করে বিরোধী রাজনৈতিক দল গার্মেন্টস সেক্টরে যে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে তার তীব্র নিন্দা করেন। এই সময় বহু গার্মেন্টস ভাংচুর, জান-মালের ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে তার দায় দায়িত্ব বিরোধী রাজনৈতিক দলকে বহণ করতে হবে। বিরোধি রাজনৈতিক দলের প্ররোচনায় কিছু শ্রমিক বিভ্রন্ত হয়ে রাজপথে নেমেছিল যা শ্রমিক আন্দোলনের কাম্য নয়। এই ঘটনায় যে শ্রমিকগণ প্রাণ হারিয়েছেন তাদের পরিবারের প্রতি গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেন এবং যারা আহত হয়েছেন তাদের প্রতি সহমর্মিত প্রকাশ করেন এবং নিহত শ্রমিক পরিবারকে পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ দানের জন্য সরকার ও মালিকদের প্রতি আহ্বান জানান। গার্মেন্টস শ্রমিকদের অসন্তোষকে কেন্দ্র করে যে সকল মামলা হয়েছে তা প্রত্যাহার, শ্রমিক হয়রানি বন্ধ এবং গ্রেফতারকৃতদের নিশর্ত মুক্তি দাবী করেন।
আজ ১৬ই নভেম্বর ২০২৩ বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় সেগুন বাগিচাস্থ স্বাধীনতা হলে শ্রমিক-কর্মচারী পেশাজীবী মুক্তিযোদ্ধা সমন্বয় পরিষদের এক সভায় সভার সভাপতি বীর মুক্তেযোদ্ধা জননেতা শাজাহান খান এমপি এ আহ্বান জানান। সভায় বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল হেলাল মোর্শেদ (বীর বিক্রম), বীর মুক্তিযোদ্ধা এ বি এম সুলতান আহমেদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসাইন, শ্রমিক নেতা মোখলেছুর রহমান, জাহানারা বেগম, লিমা ফেরদৌস, নুরুল ইসলাম, খাদিজা রহমান, মরিয়ম আক্তার, শিরিন শিকদার, এম.এ কাশেম, বাহারানে সুলতান বাহার, বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ আজহার হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা এ.এস.এম. মুজিবুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলী আজম, বীর মুক্তিযোদ্ধা শাজাহান আলী প্রমুখ ।
সভায় জননেতা শাজাহান খান বলেন, সম্প্রতি সময়ে গার্মেন্টস শ্রমিকদের মজুরী বৃদ্ধির আন্দোলনকে পুজি করে বিরোধী রাজনৈতিক দল গার্মেন্টস সেক্টরে যে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে তার তীব্র নিন্দা করেন। এই সময় বহু গার্মেন্টস ভাংচুর, জান-মালের ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে তার দায় দায়িত্ব বিরোধী রাজনৈতিক দলকে বহণ করতে হবে। বিরোধি রাজনৈতিক দলের প্ররোচনায় কিছু শ্রমিক বিভ্রন্ত হয়ে রাজপথে নেমেছিল যা শ্রমিক আন্দোলনের কাম্য নয়। এই ঘটনায় যে শ্রমিকগণ প্রাণ হারিয়েছেন তাদের পরিবারের প্রতি গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেন এবং যারা আহত হয়েছেন তাদের প্রতি সহমর্মিত প্রকাশ করেন এবং নিহত শ্রমিক পরিবারকে পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ দানের জন্য সরকার ও মালিকদের প্রতি আহ্বান জানান। গার্মেন্টস শ্রমিকদের অসন্তোষকে কেন্দ্র করে যে সকল মামলা হয়েছে তা প্রত্যাহার, শ্রমিক হয়রানি বন্ধ এবং গ্রেফতারকৃতদের নিশর্ত মুক্তি দাবী করেন।