রাজস্হলীতে বিএনপি- জামাত-নাশকতা? প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন

আব্দুল কাদের রুপান্তর বাংলা–রাঙ্গামাটি জেলার রাজস্থলী উপজেলায় বিএনপি জামাতের নেতাকর্মীরা মসজিদসহ বিভিন্ন স্থানে গোপনীয় বৈঠক পরিচালনা করে যাচ্ছে, বৈঠকে সরকার ও সরকার দলের নেতাকর্মীদেরকে হেয়প্রতিপন্ন ও নাশকতা মূলক কার্যক্রম করার লক্ষ্যে বিভিন্ন কলা কৌশল অবলম্বন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে বলে জানাজায়। রাজস্হলী উপজেলা থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে দেশীয় অস্ত্র (এক ধরনের দুই থেকে আড়াই হাত লম্বা লাঠি) রাতের আধারে বিএনপি ও জামাতের নেতাকর্মীরা পাচার করে যাচ্ছে । রাজস্হলী উপজেলার বাঙ্গালহালিয়া ইউনিয়নের সফিপুর গ্রামের বিভিন্ন দোকানপাটে বর্তমানে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন- নানা ভাষায় সরকার প্রধানকে গালাগালি করা যেন নিত্যদিনের কর্ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইত্যাদি বিষয়ে প্রতিবাদ করায় মুক্তিযোদ্ধা পরিবার, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের দুই ও তিন নং ওয়ার্ড সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক সহ তার পরিবারের কয়েকজনের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা / অভিযোগ -স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন ও সেনাবাহিনী সহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে পেরন করেন। বিএনপি জামাতের মদদ পোস্ট তথাকথিত মসজিদ কমিটি সরকার ও প্রশাসনের সিম্পতি পাওয়ার লক্ষ্যে ভুয়া কবরস্থান কমিটির লোক সেজে বিভিন্ন মিডিয়াতে মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য সাংবাদিক সম্মেলন করে, সংবাদ প্রচার করে। এসব কাজের নাটের গুরু হিসেবে আছেন উপজেলা বিএনপির সহপ্রচারও প্রকাশনা সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজান। মিজানকে সহযোগিতা করে স্থানীয় বিএনপি ও এর অংসংগঠনের বেশ কয়েকজন নেতা কর্মী। ইতিপূর্বে বেশ কয়েকবার শফিপুর মতোয়ালি মসজিদের ভেতর বসে গোপন বৈঠক করা হয় বৈঠকে আওয়ামী লীগ নেতা প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তার সন্তানদের বিরুদ্ধে ৩০০ জন ব্যক্তির গণস্বাক্ষর নেওয়া হবে বলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় এবং ওই মতে এলাকার বিভিন্ন স্থান হতে মিথ্যা তথ্য দিয়ে ভুলভাল বুঝিয়ে লোকদের নিকট হইতে স্বাক্ষর নেওয়া হয়।
বিগত ২৫ বছর যাবত বিএনপির জামাতের মদত পোষ্ঠ তথাকথিত মসজিদ কমিটি একটি মসজিদকে তিনটি নাম দিয়ে সরকারের বিভিন্ন সাহায্যে সহযোগিতা নিজেরাই হজম করেছেন বলে খবর পাওয়া গেছে, মসজিদের যে নামগুলো ব্যবহার করা হয় ১/ শফিপুর দক্ষিণপাড়া জামে মসজিদ ২/শফিপুর মধ্যপাড়া জামে মসজিদ ৩/ শফিপুর মতোয়ালী জামে মসজিদ।

বিএনপি জামাতের কেন্দ্র কতৃক নির্দেশিত সকল কর্মকাণ্ড পরিচালনা করার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বিএনপি গত ২৮ শে অক্টোবর বিএনপি জামাতের মহাসমাবেশ কে কেন্দ্র করে ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে অতর্কিত ভাবে / নাশকতা মূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে বিএনপি জামাত জোট
উক্ত কার্যক্রম রাজস্থলী উপজেলায় করতেগিয়ে
উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও যুবদলের সভাপতি জনগণের রসানলে পড়ে- গণধোলাই খান।
জেলা পরিষদের সদস্য জনাব নিউচিং মারমা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি উপজেলা চেয়ারম্যান জনাব উবাচ মারমার হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়। উপজেলার বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী ঢাকা সহ চট্টগ্রামের বেশ কয়েকটি নাশকতা মূলক কার্যক্রমের সাথে সরাসরি জড়িত থাকলেও পাহাড়ি এলাকা হওয়ার কারণে তারা রয়েছেন ধরাছোঁয়ার বাহিরে (চলবে)