রপান্তর বাংলা অনিয়মের বিরুদ্ধে, সত্যের পক্ষে
কথিত সচিবের পরিচয়দানকারী মুরাদপুরের কাজী ভিলায় বাড়িওয়ালার নির্যাতনের শিকার ২২ টি ভাড়াটিয়া অসহায় পরিবার
বাড়িওয়ালার নিযুক্ত কর্মকর্তা ও কর্মচারীর যোগসাজে এই নির্যাতনের কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
এই ব্যাপারে কোর্টে মামলা হয়েছে কিন্তু মালিক পক্ষ এবং ভাড়াটিয়া পক্ষে মামলা চলাকালীন থাকার পরও মালিকপক্ষ ভাড়াটিয়ার নির্যাতন বন্ধের কোনো ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে না যাহা সরোজমিনে আমরা প্রত্যক্ষ হই।
এই ব্যাপারে আমরা সরোজমিন প্রতিবেদন প্রকাশ করতে গেলে এক পর্যায়ে ভাড়াটিয়া আমাদেরকে জানান,
আমরা নিয়মিত ভাড়া পরিশোধ করার পরেও বাড়িওয়ালার পক্ষে হতে পারিপার্শ্বিক ও মানসিক নির্যাতন দিন দিন বেড়েই চলছে ।
ভাড়াটিয়ারা আরও বলেন নিয়মিত ভাড়া পরিশোধ করার পরেও আমাদের প্রতি কেন এই পারিপার্শ্বিক ও মানসিক নির্যাতন।
বাড়ি মালিকের সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে আমাদের মুটো ফোন রিসিভ না করাতে আমরা তার নিযুক্ত কেয়ারটেকার এর সাথে যোগাযোগ করতে বাধ্য হই। তিনি জানান ভাড়াটিয়া নিয়মিত ভাড়া পরিশোধ না করাতে মালিকপক্ষ বাসা ছেড়ে দেওয়ার নির্দেশ প্রদান করেন।
জনৈক ভাড়াটিয়া বাসা ছেড়ে না দিলে মালিকপক্ষ আদালতের আশ্রয় নেন যার মামলা নং ১/ ২০২০ বাদী কাজী মাহবুব রশিদ ওরপে ডাক্তার রশিদ, পিতা মৃত আব্দুল হালিম সাং ৪৫২ বি, ফরেস্ট রোড় কাজী ভিলা ষোলশহর বিল্ডিং ১, ডাকঘর আমিন জুট মিল।
ভাড়াটিয়ার পক্ষে বিবাদী বেলাল উদ্দিন ওরপে বেলাল হোসেন পিতা হাজী আহম্মদ হোসেন বর্তমান সাং ৪৫২ বি, ফরেস্ট রোড় কাজী ভিলা ষোলশহর বিল্ডিং ১, ডাকঘর আমিন জুট মিল।
এক পর্যায়ে বেলাল হোসেন বলেন আমরা নিয়মিত ভাড়া পরিশোধ করার পরও তার বিপরীতে আমাদের কোন রশিদ প্রদান করেননি এবং বকেয়া ভাড়ার অজুহাত দেখিয়ে আদালতের কাছে বকেয়া ভাড়ার রশিদ পদর্শন করিয়া বাসা ছেড়ে দেওয়ার নির্দেশ প্রদান করেন। এবং বারবার প্রশাসনের কাছে বাসার মালিক, বিভিন্ন প্রভাবশালী নাম ভাঙ্গিয়ে নিজেকে ডাক্তার সচিব এবং বিভিন্ন উর্দ্ধতন কর্মকর্তার নাম প্রদর্শন করিয়া প্রশাসনকে তার পক্ষে কাজ করার জন্য বাধ্য করেন।
তাই বাড়ির মালিক ও আমাদের সাথে বাকবিতণ্ডা বিতর্ক সৃষ্টি হয় এক পর্যায়ে বাসার মালিক বাড়িওয়ালা গ্যাসের লাইন বিদ্যুতের লাইন বিভিন্ন পরিষেবা বিচ্ছিন্ন করে থাকে যা আমাদের মানসিক নির্যাতন ও পারিপার্শ্বিক নির্যাতন স্বরূপ
আমরা স্থানীয় জনগণের কাছে বিচার না পেয়ে আদালতের আশ্রয় নিই যার মামলা নম্বর ১৫২/২০২০ বর্তমানে আমরা কাজী ভিলায় অবস্থানে আছি।আমি কাজী ভিলার সকল ভারাটিয়ার পক্ষে প্রধানমন্ত্রীর মারফতে যথাযথ প্রশাসনের কাছে আমাদের সমস্যা সমাধানের জন্য প্রশাসনের সুদৃষ্টি আকর্ষণ করছি
