ডেক্স রিপোর্ট ঃ আজ বুধবার (০৬ জানুয়ারি) সকাল ১১ টায় রাজধানীর ২৩ বঙ্গবন্ধু এ্যাভিনিউ গুলিস্তান আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী। অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আলোচনা শেষে জননেত্রী শেখ হাসিনার সু স্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনায় দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
এ সময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি কৃষিবিদ আ,ফ,ম বাহাউদ্দীন নাসিম, বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নির্মল রঞ্জন গুহ, সাধারন সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারন সম্পাদক তারিক সাঈদ। এছাড়া অনুষ্ঠানে সংগঠনের কেন্দ্রীয় ও মহানগরের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নত সমৃদ্ধ আধুনিক বাংলাদেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে।
বাংলাদেশ আজ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। দেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে এগিয়ে চলছে। এর মূল কারিগর আমাদের প্রেরণা, গণতন্ত্রের মানস কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারকে উৎখাত করতে সাম্প্রদায়িক অপশক্তি নানাবিধ ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। বাংলাদেশের মানুষ জননেত্রী শেখ হাসিনার সাথে আছে, সাম্প্রদায়িক ধর্মান্ধ, সন্ত্রাস, দূর্নীতিবাজদের স্থান বাংলাদেশে হবে না। সংগঠনের সভাপতি নির্মল রঞ্জন গুহ বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সেবার ব্রত নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক লীগের পথচলা।
যতদিন জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতে দেশ, পথ হারাবে না বাংলাদেশ। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু বলেন, পদ্মা সেতু নির্মাণ, সমুদ্র সীমানা বিজয়, দৃষ্টি নন্দন ফ্লাইওভার, মেট্রোরেল নির্মাণ, বঙ্গবন্ধুর খুনি ও রাজাকার, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা, মাতৃত্বকালীন ভাতাসহ আরও অন্যান্য ভাতা প্রদান, শিক্ষার্থীর হাতে বিনামূল্যে বই বিতরণ, গরীব শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি প্রদান, কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন, রপ্তানী আয় বৃদ্ধি, জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন, ইউনিয়নে ডিজিটাল তথ্য সেবা কেন্দ্র স্থাপন, শিল্পপার্ক স্থাপন, ইকোনমিক জোন নির্মাণ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, কৃষিতে সফলতা, জঙ্গী ও সন্ত্রাস দমন, রামপাল কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন, বিদ্যুৎ উন্নয়ন, পায়রা সমুদ্র বন্দর নির্মাণ, নারীর ক্ষমতায়ণ, ছিটমহল সমস্যার সমাধান, অনলাইন সেবা প্রদান সহ উন্নয়ন অগ্রগতিতে বাংলাদেশ আজ বিশ্বের রোল মডেল।