বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় প্রায় বিশ বছর পর আসামী খালাস,

রিপোর্ট বিশেষ প্রতিনিধি রুপান্তর বাংলা — রাঙ্গামাটি জেলার চন্দ্রঘোনা থানার শফিপুর গ্রামের জনাব মহব্বত আলী ডাঃ এর ছেলে মোবারক আলী গং দের বিরুদ্ধে চন্দ্রঘোনা থানার মামলা নং – ০২ তাং- ১৭/৫/২০০১ জি আর নং- ১৪৪/০১ বিশেষ ট্রাইবুনাল নং- ২০৮/০৮ ধারা ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২৫-ক (ক)(খ)ধারা একটি মামলা চলমান ছিলো মামলাটির এজাহার দাখিল করেছিলেন রহমতিয়া ছড়া আর আর এফ পুলিশ ক্যাম এর কঃ-৫৮৭ মোঃ অহিদুল হক সরকার, ঘটনার বিবরণে জানাযায় যে মোবারক হোসেন পেশায় একজন বাঁশ ও গাছ ব্যবসায়ী,ব্যবসায়ী হিসেবে তার সাথে অনেকের লেনদেন ছিলো, উক্ত লেনদেন এর মাঝে একটি পাঁচ শত টাকার জাল নোট তাহার হাতে চলে আসে উক্ত টাকাটি জাল তা নিতি নিজেও জানতেন না, প্রতিদিনের মতো বিকালে বাঙ্গালহালিয়া বাজারে যান বাজার করার জন্য বাজার করার পর উক্ত টাকাটি দোকান দার কে দিলে দোকান দার জাল টাকা হিসেবে চিনে ফেলে এবং মোবারক হোসেনের নিকট আরো জাল টাকা আছে বলে দোকানদার চিল্লায়য়া মানুষদের এক করতে লাগলো, বলাবাহুল্য ইতিপূর্বে উক্ত দোকানদারকে কে বা কাহারা কয়েকটি জাল টাকার নোট দিয়েছিল, তাই নিতি মোবারক হোসেন কে পিঠাইতে লাগলো দোকানদারের সাথে আরো কয়েক জন মারতে লাগলো, তাদের মাইরের হাত থেকে বাঁচার জন্য অন্য এক জনের নাম বললো মোবারক, ইতিমধ্যে বাজারে প্রাক্তন ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রশিদ সাহেব ঘটনাস্থলে চলে আসেন এবং মোবারক হোসেন কে ব্যবসায়ী আজিজ সওদাগর এর দোকানে এনে বসিয়ে রেখে রহমতিয়া ছড়া আর আর এফ পুলিশ ক্যাম এর পুলিশ কে খবর দিয়ে মোবারক হোসেন কে পুলিশের হাতে তুলে দেন , রশিদ চেয়ারম্যান, পুলিশ নিয়মিত মামলা রুজু করে আসামী বানিয়ে জেলে পাঠিয়ে দেন, মোবারক হোসেন দীর্ঘদিন জেলখেটে জাবিনে এসে মামলা পরিচালনা করেন, আদালত মামলাটি কে বিশেষ গুরুত্বের সহিত দেখেন ও পর্যালোচনা করেন, স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল নং-২ এর বিচারক মোহাম্মদ সাইফুল এলাহী গত কিছুদিন আগে আসামীদয় কে উক্ত মামলার দায় হতে অব্যাহতি প্রদান করেন , আসামী গণ বিচারক,আইনমন্ত্রী ও সরকারের কয়েকজন কর্মকর্তা কে ধন্যবাদ জানান তারা বলেন বিলম্ব হলেও ন্যায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।